The Single Best Strategy To Use For আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

Oindrila Banerjee, a master's graduate in fashionable heritage from Calcutta University, embodies a diverse selection of passions. Her heart resonates with the rhythm of Inventive expression, acquiring solace in crafting poetic verses and singing melodies. past her academic pursuits, Oindrila has contributed towards the academic realm, serving being a academics' coordinator inside a kindergarten English medium faculty.

বীজ কোল্ড স্টোরেজে রাখার পূর্বে যদি শোধন না করা হয়ে থাকে তবে অঙ্কুর গজানোর আগে বীজআলুর রোগ প্রতিরোধের জন্য ৩% বরিক এসিড দিয়ে শোধন করে নিতে হয়। এ জন্য ১ লিটার জলের সাথে ৩০ গ্রাম হারে বরিক এসিড মিশিয়ে বীজআলু ১০-১৫ মিনিট ভিজিয়ে রেখে পরে সেগুলো তুলে ছড়িয়ে নিয়ে ছায়ায় শুকিয়ে নিতে হবে। এই কাজটি পলিথিন সিটের উপর আলু ছড়িয়ে রেখে তাতে মিশ্রণটি স্প্রে করেও শোধন করা যায়। তবে আলুর সব অংশ যেন ভিজে যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। সাধারণত বিঘা প্রতি ২১০ কেজি বীজআলু প্রয়োজন হয়।

হিমাগারে রাখার আগে বীজ শোধন না হয়ে থাকলে অঙ্কুর গজানোর পূর্বে বীজ আলু বরিক এসিড দিয়ে শোধন করে নিতে হবে (১ লি.

আলু গভীর, সুনিষ্কাশিত, সামান্য অম্লীয় মাটি পছন্দ করে। স্ক্যাব হওয়ার সম্ভাবনা রোধ করার জন্য ৫.

প্রতিদিনের পোল্ট্রি পণ্যের পাইকারি দাম

• লতা ঝুলে পড়ে এবং পরবর্তীতে গাছ মারা যায়৷

সার প্রয়োগ পদ্ধতি: গোবর, অর্ধেক ইউরিয়া, টিএসপি, এমপি, জিপসাম ও জিঙ্ক সালফেট (প্রয়োজন বোধে) রোপণের সময় জমিতে মিশিয়ে দিতে হবে৷ বাকি ইউরিয়া রোপণের ৩০-৩৫ দিন পর অর্থাৎ দ্বিতীয় বার মাটি তোলার সময় প্রয়োগ করতে হবে৷ অম্লীয় বেলে মাটির জন্য ৮০-১০০ কেজি/হেক্টর ম্যাগনেসিয়াম সালফেট এবং বেলে মাটির জন্য বোরন ৮-১০ কেজি/হেক্টর প্রয়োগ করলে ভালো ফলন পাওয়া যায়৷

ব্যবস্থাপনা: আলু ভালভাবে বাছাই করে সংরক্ষণ করতে হবে। যথাযথ কিউরিং করে আলু গুদামজাত করতে হবে। ডাইথেন এম ৪৫ দ্রবণ (০.২%) দ্বারা বীজ আলু শোধন করতে হবে। বস্তা, ঝুড়ি ও গুদামজাত আলু ৫% ফরমালিন দিয়ে শোধন করতে হবে। প্রতি কেজিতে ২ গ্রাম হিসেবে টেকটো ২% গুড়া দিয়ে আলু শোধন করা দরকার।

৩৷ কীটনাশক প্রয়োগ করে পাতা ফড়িং দমন করতে হবে৷ এজন্য ডাইমেক্রন (০.১%) ৭-১০ দিন পর স্প্রে করতে হবে৷

দেশের বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন ধরনের মাটি রয়েছে। এজন্য সকল জমিতেই সাড়ে read more চাহিদা একরকম নয়। প্রতি বিঘাতে ৩৩ শতক করে থাকে আর সারের পরিমাণ দিতে হয় ৪৪-৪৮ কেজি। টি এস পি সারের পরিমাণ দিতে হয় ২৭ থেকে ৩০ কেজি। এমওপি পরিমাণ ৩৩ থেকে ৪০ কেজি। জিমসাম সারের পরিমাণ ১৩ থেকে ১৬ কেজি। জিংক সালফেট ১৩ থেকে ১৬ কেজি দিতে হবে। যে সকল মাটিতে ম্যাগানেসিয়ামের ঘাটতি রয়েছে সেখানে দিতে হবে ১৮ থেকে ২০ কেজি, বোরন ৮০০ গ্রাম-১ কেজি। গোবর দিতে হবে ১২০০ থেকে ১৩০০ কেজি মতো। গোবর এবং জিংক সালফেট ধানের শেষ চাষের সময় এটি জমিতে দিতে হয়। ইউরিয়া দিতে হয় ৩০ থেকে ৩৫ দিন পর অর্থাৎ দ্বিতীয়বার যখন মাটি তুলবেন তখন এটি দিতে হবে। সার জমিতে দেয়ার পরে এটি সঙ্গে সঙ্গে সার এবং বীজ মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিতে হবে।

সবার সাথে মিশতে পারে বা নানা ধরনের কাজ করতে পারে এমন মানুষকে অনেকে রসিকতা করে ‘আলু’ বলে ডাকে।

আরো পড়ুনঃ আলু খাওয়ার উপকারিতা ও আলু কত প্রকার ও কি কি

• কাণ্ডের সাথে ছোট ছোট টিউবার দেখা যায়৷

ব্যবস্থাপনা: রোগমুক্ত বীজ ব্যবহার করতে হবে। জমিতে বেশি মাত্রায় নাইট্রোজেন সার ব্যবহার বর্জন করতে হবে। ৩% বরিক এসিড দিয়ে বীজ শোধন করে নিতে হবে। জমিতে হেক্টর প্রতি ১২০ কেজি জিপসাম সার প্রয়োগ করতে হয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *